গত ১৬ বছর যারাবাজার নিয়ন্ত্রণ করেছে, মূলত তাদের কারসাজিতেএখনো পণ্যের দাম বাড়ছে পাগলাঘোড়ার গতিতে। পরিস্থিতি এমন-মাসের ব্যবধানেভোজ্যতেল লিটারে সর্বোচ্চ ২০ টাকা বেড়েবিক্রি হচ্ছে। হিমাগারের ৪০ টাকা কেজিদরের আলু ভোক্তা কিনছেন৮০ টাকায়। ৪৮-৫২ টাকারপেঁয়াজ খুচরায় এসে ১২০ টাকাহয়ে যাচ্ছে। আর চাল কিনতেক্রেতার বাড়তি গুনতে হচ্ছে ২-৬ টাকা।পাশাপাশি অন্যান্য পণ্যের দামও আকাশচুম্বী। এমনইভাবেপ্রতিবছর ভোক্তাকে জিম্মি করে হাজার কোটিটাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ওই চক্রের বিরুদ্ধেকোনো সরকারই ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এতে বাজারেবহাল তবিয়তে মুনাফা লুটছে সেই সিন্ডিকেটকয়েকমাস ধরে হুহু করেবাড়ছে আলুর দাম। পরিস্থিতিসামাল দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েরসুপারিশের ভিত্তিতে সরকার আলু আমদানিতে শুল্কহার২৫ থেকে কমিয়ে ১৫শতাংশ করেছে। কম শুল্কের আলুওদেশের বাজারে এসেছে। পাশাপাশি দেশীয় আলু বাজারে ভরপুর।তারপরও কমছে না দাম।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতি কেজি ৪০ টাকাদরের আলু হিমাগার পর্যায়থেকে দাম বাড়িয়ে ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রিকরা হচ্ছে। সেই আলু পাইকারিবাজার হয়ে খুচরা পর্যায়ে৭৫-৮০ টাকায় বিক্রিহচ্ছে, যা এক মাসআগেও ৫৫-৬০ টাকাছিল। বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানায়, কোল্ড স্টোরেজে যারা আলু সংরক্ষণকরছেন, তারা এখন দামবাড়িয়ে বিক্রি করছেন। যে কারণে আলুরদাম বেশি বেড়েছে। এখানেগুটিকয়েক ব্যবসায়ী আছেন, যারা বাজার নিয়ন্ত্রণকরছেন।
১৫ নভেম্বর ২০২৪ রাত ১২:৪১